চুয়াডাঙ্গা জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) কর্তৃক চোরাচালান বিরোধী অভিযানে ০১ (এক) কেজি ৮৬৫ গ্রাম স্বর্ণের বার উদ্ধার।।গ্রেফতার ০৩ (তিন) জন
চুয়াডাঙ্গা পতিনিধিঃ
বায়েজিদ জোয়ার্দার
চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব আব্দুল্লাহ্ আল-মামুনের সার্বিক দিকনির্দেশনায়, জনাব জাকিয়া সুলতানা, সহকারি পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল), চুয়াডাঙ্গার তত্বাবধায়নে অফিসার ইনচার্জ, জেলা গোয়েন্দা শাখা জনাব মোহাম্মদ আবদুল আলীমের নেতৃত্বে এসআই(নি:)/শহিদুল বাশার, এসআই(নি:)/শিহাব উদ্দিন, এএসআই(নি:)/রমেন কুমার সরকার, এএসআই(নি:)/আবেদুর রহমান, এএসআই(নি:)/মোঃ রজিবুল হক সঙ্গীয় ফোর্সসহ জীবননগর থানা এলাকায় মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে গোপন সংবাদ পান যে, জীবননগর থানাধীন ঘোগরাগাছি গ্রামে স্বর্ণের চোরাচালানকারী কয়েকজন অবৈধ স্বর্ণের বার নিয়ে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্বে লিপ্ত রয়েছে। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাৎক্ষণিকভাবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জীবননগর থানাধীন ঘোগরাগাছি সাকিনস্থ আন্দুলবাড়ীয়া-ঘোগরাগাছি গামী পাকা রাস্তার পশ্চিমে জনৈক পিন্টুর মেহগণি বাগানে গত ১২.০৫.২০২৩ খ্রিঃ রাত আনুমানিক ০৮:২৫ ঘটিকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে দেখতে পান চোরাকারবারীরা এক পক্ষ আরেক পক্ষকে ঘায়েল করে স্বর্ণের বার ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে এবং হাসুয়া দিয়ে নিজেরা কোপাকুপি করছে। ঘটনাস্থল হতে আসামী ১) মোঃ মাজাহারুল ইসলাম খান পল্টু(৩২), পিতা-মৃত আব্দুল কাদের খান ২) মোঃ আছির উদ্দিন মাষ্টার(৪২), পিতা-মোঃ হাসেম খান, উভয় সাং-ঘোগরাগাছি এবং ৩) মোঃ শাহাবুদ্দিন খান(৪২), পিতা-মৃত আব্দুল আজিজ খান, সাং-বাড়ানদি, সর্বথানা-জীবননগর, জেলা-চুয়াডাঙ্গাদের ধৃত করে তাদের হেফাজত হতে ০১ (এক) কেজি ৮৬৫ গ্রাম স্বর্ণের গলানো ফ্লাট বার, যা ভরিতে ১৫৯ (একশ ঊনষাট), যার মূল্য অনুমান-১,৫৬,৭৩,৮৭৫/-(এক কোটি ছাপ্পান্ন লক্ষ তিয়াত্তর হাজার আটশত পচাঁত্তর) মাত্র।
উদ্ধারকৃত আলামতসহ গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে জীবননগর থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়।