সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল কর্তৃক মোবাইল ফোন ও বিকাশের টাকা উদ্ধারপূর্বক প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর
চুয়াডাঙ্গা পতিনিধি
বায়েজিদ জোয়ার্দার
চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুনের প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনায় সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গা ধারাবাহিকভাবে সাফল্য ও উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলে কর্মরত চৌকস অফিসারগণ তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল হতে মোবাইল ফোন এবং বিকাশে ডিজিট ভুল হয়ে খোয়া যাওয়া টাকা উদ্ধার করে। এরই ধারাবাহিকতায় বিকাশ/নগদ/রকেট প্রতারণার টাকা ও হারানো মোবাইল উদ্ধার পূর্বক
অদ্য ২৭.০৫.২০২৩ খ্রিঃ তারিখ বেলা ১২:৩০ ঘটিকায় পুলিশ সুপারের কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল কর্তৃক উদ্ধারকৃত বিভিন্ন মডেলের ১৩(তের)টি স্মার্ট ফোন এবং বিকাশে খোয়া যাওয়া ৯১,০০০/- (একানব্বই হাজার) টাকা উদ্ধারপূর্বক আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন, পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন।
এসময় হারানো সখের মোবাইল ফোন ও বিকাশ/নগদ/রকেট প্রতারণা টাকা হাতে পেয়ে আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েন। চুয়াডাঙ্গা কোর্টের সামনে বিকাশ/নগদ/রকেট এজেন্ট ব্যবসায়ী মোঃ আরিফ হোসেন বলেন, 'একটি বিকাশ নম্বরে টাকা লোড দেওয়ার সময় একটি ডিজিট ভুলক্রমে ৩০,০০০/-(ত্রিশ হাজার) টাকা অন্যত্র চলে যায়। উক্ত নাম্বারের মালিকের সাথে যোগাযোগ করলে সে, টাকা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানায়। ঘটনার বিষয়ে জিডি করে সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গা টিমের সাথে যোগাযোগ করলে আমার কষ্টোর্জিত টাকা ফেরত আনতে সক্ষম হয়। আমার কষ্টোর্জিত টাকা সাইবার টিমের আন্তরিকতায় এত দ্রুত ফিরে পাবো ভাবতে পারিনি'। পুলিশ সুপার মহোদয় ও সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন, চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে আরোও উপস্থিত ছিলেন মোঃ আবু তারেক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ), আনিসুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল), সরদার আল-আমিন, সভাপতি, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব ও সম্পাদক, দৈনিক মাথাভাঙা, মোহাম্মদ আবদুল আলীম, অফিসার ইনচার্জ, জেলা গোয়েন্দা শাখা, শেখ মাহাবুব, ইনচার্জ, সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গাসহ সাইবার ইনভেস্টিগেশন সেল, চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত অফিসারগণ।