চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ কর্তৃক সংঘবদ্ধ পাখিভ্যান চোরচক্রের ০৩(তিন) সদস্য গ্রেফতার।।উদ্ধার ০২(দুই) টি চোরাই পাখিভ্যান
চুয়াডাঙ্গা পতিনিধিঃ
বায়েজিদ জোয়ার্দার
চুয়াডাঙ্গা সদর থানাধীন রেলপাড়াস্থ মোঃ রকিবুল ইসলাম(৫১) থানায় এসে অজ্ঞাতনামা চোর/চোরদের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করেন যে, গত ১১.ই সেপ্টম্বর ২০২৩ ইং রাত অনুমান ০৮:০০ ঘটিকায় তার পাখিভ্যানটি চুয়াডাঙ্গা বড় বাজারস্থ ফুজি কালার ল্যাবের সামনে পাকা রাস্তার পাশে রেখে মোবাইল মেরামত করার জন্য আলী হোসেন মার্কেটে যায়। মোবাইল মেরামত করে রাত অনুমান ০৮:১০ ঘটিকায় ফুজি কালার ল্যাবের সামনে এসে তার রেখে যাওয়া পাখিভ্যানটি নেই। বর্ণিত ঘটনা সংক্রান্তে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার এফআইআর নং-১৮, তারিখ-১৩ই সেপ্টম্বর২০২৩ ইং ধারা-৩৭৯ পেনাল কোড রুজু করা হয়।
মাহাব্বুর রহমান, অফিসার ইনচার্জ, চুয়াডাঙ্গা সদর থানার নেতৃত্বে এসআই(নিঃ) মোঃ রাকিবুজ্জামান, এসআই(নিঃ) মোঃ মাসুম বেল্লা সংগীয় ফোর্সসহ -১৩ ই সেপ্টেম্বর ২০২৩ ইং দিবাগত রাত আনুমানিক ১২.৩০ ঘটিকায় ঝিনাইদহ সদর থানা পুলিশের সহায়তায় উল্লেখিত মামলার তদন্তে প্রাপ্ত সন্দিগ্ধ আসামী ১।মোঃ নাজমুল ওরফে নাজমুল মীর(৩৭), পিতা-মৃত ইউসুফ মীর, সাং-আরাপপুর বড় খেজুরা, ২। মোঃ আলমগীর হোসেন(৩৫), পিতা-মোঃ তোফাজ্জেল সরদার, সাং-বাজার গোপলপুর, ৩। মোঃ রাজীব মিয়া(২৫), পিতা-মোঃ মতিয়ার রহমান, সাং-হাজীডাঙ্গা, সর্ব থানা ও জেলা-ঝিনাইদহকে তাদের নিজবাড়ী থেকে গ্রেফতারসহ তাদের হেফাজত হতে অত্র মামলার চোরাই আলামত ০১টি পাখিভ্যান সহ অতিরিক্ত চোরাই সন্দিগ্ধ আরো ০১টি পাখিভ্যান, সর্বমোট দুইটি পাখিভ্যান উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। ঘটনার বিষয়ে অভিযান অব্যাহত আছে।
Leave a Reply