1. admin@muktijoddhatv.xyz : admin :
  2. mainadmin@muktijoddhatvonline.com : mainadmin :
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৪৪ পূর্বাহ্ন

বাউফলে দুই কোটি টাকা আত্মসাবাউফলে দুই কোটি টাকা আত্মসাত সেই আলোচিত  কৃষি কর্মকর্তা জুন মাসেই ব্যাংক থেকে ৬০ লাখ টাকা তুলেছেন!!

এইচ এম মনিরুজ্জামান লিডার, বরিশাল বিভাগীয় প্রতিনিধি
  • Update Time : সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
  • ৫৮ Time View

বাউফলে দুই কোটি টাকা আত্মসাবাউফলে দুই কোটি টাকা আত্মসাত সেই আলোচিত  কৃষি কর্মকর্তা জুন মাসেই ব্যাংক থেকে ৬০ লাখ টাকা তুলেছেন!!

কহিনুর বাউফল(পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ

পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার আলোচিত কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস জুন মাসে ব্যাংক থেকে কয়েকদফায় ৬০ লাখ টাকা তুলেছেন। স্থানীয় হিসাবরক্ষণ অফিসে চাহিদাপত্র পাঠিয়ে উন্নয়ন কোড থেকে তিনি সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ওই টাকা তুলে নিয়েছেন। এক মাসে ৬০ লাখ টাকা উত্তোলনের ঘটনায় কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাসকে নিয়ে চলছে আলোচনা সমালোচনা। অভিযোগ উঠেছে, সোনালী ব্যাংক থেকে তোলা টাকা  তিনি ব্যক্তিগত কিংবা স্বজনদের একাধিক ব্যাংক হিসাবে জমা রাখতে পারেন। এদিকে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের বিভ্রান্ত করে কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস নিজেকে রক্ষার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০২৩-২০২৪ ইং অর্থ বছরে  বিভিন্ন প্রকল্পের নামে বরাদ্দ হওয়া ২ কোটি ৪ লক্ষ ১৫ হাজার ২৯০ টাকা আত্মসাত করেন কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস। কিছু প্রকল্পের নামমাত্র কাজ করে সমুদয় অর্থ তিনি আত্মসাত করেন। বিষয়টি নিয়ে বাউফলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বশির গাজী একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসকের কাছে। বিভিন্ন পত্রিকায় কৃষি কর্মকর্তার দুর্নীতি নিয়ে বিস্তারিত খবর প্রকাশ হওয়ার পর বিষয়টি বাউফলে টক অব দ্য টাউনে পরিণত হয়। এরপরই কৃষি কর্মকর্তার দুর্নীতি নিয়ে বেড়িয়ে আসতে থাকে নতুন নতুন তথ্য। বাউফল সোনালী ব্যাংকের একটি সূত্র জানায়, কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস পিএফএস প্রকল্পে খরচের জন্য গত ২০ জুন ১৮ লক্ষ টাকার একটি চাহিদাপত্র পাঠান বাউফল হিসাবরক্ষণ অফিসে। বাউফলে মোট ১০টি পিএফএস (পার্টনার ফিল্ড স্কুল) রয়েছে। প্রত্যেক পার্টনার ফিল্ড স্কুলে ২৫ জন কৃষক রয়েছেন। এই প্রকল্পে খরচের নাম করে  তিনি ১৮ লক্ষ টাকা তুলে নেন। কিন্তু ১৮ লাখ টাকা ওই প্রকল্পে খরচ  করা হয়নি বলে জানা গেছে। এভাবে গত ৫জুন সবজি চাষ প্রকল্পে খরচের জন্য ১০ লাখ ৬২ হাজার টাকা, ১১ জুন  ৭ জেলা প্রদর্শনী উন্নয়ন প্রকল্পে খরচের জন্য ৭ লক্ষ ৮৮ হাজার টাকা, ৯টি মাঠ দিবস ও ৩ ব্যাচ কৃষক প্রশিক্ষণের জন্য  ৫ লক্ষ ১ হাজার টাকা, ২৩ জুন তেল জাতীয় ফসল প্রকল্পে খরচের জন্য ২ লক্ষ ১১ হাজার টাকা, ২ জুন কন্দাল ফসল প্রকল্পের জন্য ১ লক্ষ ৮৮ হাজার টাকা এবং ১০ জুন সবজি চাষ প্রকল্পে খরচের জন্য ২ লক্ষ ৭৭ হাজার ৫০০ টাকার চাহিদা পত্র পাঠান। পরে চাহিদাপত্র নিয়ে সোনালী ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেন কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস। এভাবে শুধু জুন মাসেই তিনি হিসাবরক্ষণ অফিসে চাহিদাপত্র পাঠিয়ে ৬০ লাখ টাকা  তুলে নিয়েছেন।

একটি সূত্র জানায়, সোনালী ব্যাংক থেকে টাকা তোলার পর অনিরুদ্ধ দাস ব্যক্তিগত  এবং স্বজনদের একাধিক হিসাবে জমা করেছেন। অবশ্য ৬০ লাখ টাকা তোলার বিষয়ে বাউফলের উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস বলেন, সোনালী ব্যাংক থেকে এত টাকা তুলেছি বলে আমার মনে হয় না। যদি তুলেও থাকি তা অফিসের কাজেই ব্যয় করেছি,আত্মসাত করিনি।ত সেই আলোচিত  কৃষি কর্মকর্তা জুন মাসেই ব্যাংক থেকে ৬০ লাখ টাকা তুলেছেন!!

মুক্তিযোদ্ধা টিভি:এইচ এম মনিরুজ্জামান লিডার বিভাগীয় প্রতিনিধি (বরিশাল):

পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার আলোচিত কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস জুন মাসে ব্যাংক থেকে কয়েকদফায় ৬০ লাখ টাকা তুলেছেন। স্থানীয় হিসাবরক্ষণ অফিসে চাহিদাপত্র পাঠিয়ে উন্নয়ন কোড থেকে তিনি সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ওই টাকা তুলে নিয়েছেন। এক মাসে ৬০ লাখ টাকা উত্তোলনের ঘটনায় কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাসকে নিয়ে চলছে আলোচনা সমালোচনা। অভিযোগ উঠেছে, সোনালী ব্যাংক থেকে তোলা টাকা  তিনি ব্যক্তিগত কিংবা স্বজনদের একাধিক ব্যাংক হিসাবে জমা রাখতে পারেন। এদিকে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের বিভ্রান্ত করে কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস নিজেকে রক্ষার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০২৩-২০২৪ ইং অর্থ বছরে  বিভিন্ন প্রকল্পের নামে বরাদ্দ হওয়া ২ কোটি ৪ লক্ষ ১৫ হাজার ২৯০ টাকা আত্মসাত করেন কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস। কিছু প্রকল্পের নামমাত্র কাজ করে সমুদয় অর্থ তিনি আত্মসাত করেন। বিষয়টি নিয়ে বাউফলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বশির গাজী একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসকের কাছে। বিভিন্ন পত্রিকায় কৃষি কর্মকর্তার দুর্নীতি নিয়ে বিস্তারিত খবর প্রকাশ হওয়ার পর বিষয়টি বাউফলে টক অব দ্য টাউনে পরিণত হয়। এরপরই কৃষি কর্মকর্তার দুর্নীতি নিয়ে বেড়িয়ে আসতে থাকে নতুন নতুন তথ্য। বাউফল সোনালী ব্যাংকের একটি সূত্র জানায়, কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস পিএফএস প্রকল্পে খরচের জন্য গত ২০ জুন ১৮ লক্ষ টাকার একটি চাহিদাপত্র পাঠান বাউফল হিসাবরক্ষণ অফিসে। বাউফলে মোট ১০টি পিএফএস (পার্টনার ফিল্ড স্কুল) রয়েছে। প্রত্যেক পার্টনার ফিল্ড স্কুলে ২৫ জন কৃষক রয়েছেন। এই প্রকল্পে খরচের নাম করে  তিনি ১৮ লক্ষ টাকা তুলে নেন। কিন্তু ১৮ লাখ টাকা ওই প্রকল্পে খরচ  করা হয়নি বলে জানা গেছে। এভাবে গত ৫জুন সবজি চাষ প্রকল্পে খরচের জন্য ১০ লাখ ৬২ হাজার টাকা, ১১ জুন  ৭ জেলা প্রদর্শনী উন্নয়ন প্রকল্পে খরচের জন্য ৭ লক্ষ ৮৮ হাজার টাকা, ৯টি মাঠ দিবস ও ৩ ব্যাচ কৃষক প্রশিক্ষণের জন্য  ৫ লক্ষ ১ হাজার টাকা, ২৩ জুন তেল জাতীয় ফসল প্রকল্পে খরচের জন্য ২ লক্ষ ১১ হাজার টাকা, ২ জুন কন্দাল ফসল প্রকল্পের জন্য ১ লক্ষ ৮৮ হাজার টাকা এবং ১০ জুন সবজি চাষ প্রকল্পে খরচের জন্য ২ লক্ষ ৭৭ হাজার ৫০০ টাকার চাহিদা পত্র পাঠান। পরে চাহিদাপত্র নিয়ে সোনালী ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেন কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস। এভাবে শুধু জুন মাসেই তিনি হিসাবরক্ষণ অফিসে চাহিদাপত্র পাঠিয়ে ৬০ লাখ টাকা  তুলে নিয়েছেন।

একটি সূত্র জানায়, সোনালী ব্যাংক থেকে টাকা তোলার পর অনিরুদ্ধ দাস ব্যক্তিগত  এবং স্বজনদের একাধিক হিসাবে জমা করেছেন। অবশ্য ৬০ লাখ টাকা তোলার বিষয়ে বাউফলের উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা অনিরুদ্ধ দাস বলেন, সোনালী ব্যাংক থেকে এত টাকা তুলেছি বলে আমার মনে হয় না। যদি তুলেও থাকি তা অফিসের কাজেই ব্যয় করেছি,আত্মসাত করিনি।

০১.০৭.২৪

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss