বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জুলি ও কুড়ি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন।
জাহিদ হোসেন স্টাফ রিপোর্টার , মুক্তিযোদ্ধা টেলিভিশন
আজ রোজ (রবিবার) সকাল ১০টা দিঘলিয়া উপজেলা হলরুমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুড়ি শান্তি পদক প্রাপ্তির জন্য ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত কুইজ, চিত্রাঙ্গান, আলোচনা সভা সাস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুড়ি শান্তিপদক বিষয়ে বিভিন্ন বক্তব্য প্রস করেন। দিঘলিয়া উপজেলা অবস্থিত আরডিয়ান মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ জুয়েল হাওলাদার বলেন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমার বেশি কিছু বলার নেই, তিনি একজন বাংলাদেশের মহান নেতা ও স্বাধীনতার স্থপতি ,যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না, সেই নেতার বিনিময়ে আমরা পেয়েছি লাল সবুজের পতাকা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিশ্ব শান্তি পরিষদ কর্তৃক জুলিও কুড়ি শান্তি পদক প্রদানের সুবর্ণ জয়ন্তী যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করেন । এই অনুষ্ঠানে আরো সভাপতি তো করেন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ কামরুজ্জামান বাচ্চু তিনি বক্তব্য বলেন আজ ২৮শে মে এই দিনে বঙ্গবন্ধুকে ১৯৭৩ সালে বিশ্ব শান্তি পদক তুলে দেওয়া হয় জুলিও কুড়ি পদক। সেই পদক প্রাপ্তির অনুষ্ঠানে বিশ্ব নেতারা বলেন বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলার নন তিনি বিশ্বের এবং তিনি বিশ্ব বন্ধু নামে সুপরিচিত। উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব শেখ মারুফুল ইসলাম বলেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুড়ি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করিতে পেরে আমরা বাঙালি নিজেদেরকে ধন্য মনে করছি এমন নেতা পেয়ে। সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা প্রশাসন জনাব খান মাসুম বিল্লাহ বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ জুলিও কুড়ি শান্তি পুরস্কার শীর্ষক সেমিনারে বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অনন্য ভূমিকা পালন করেন বঙ্গবন্ধুকে দেওয়া জুলিও কুঁড়ি শান্তি পুরস্কার পদকটি ছিল বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সম্মান। আলোচনার সবাই অনন্যর মধ্যে অংশগ্রহণ করেন যেগুলোয়া থানার পুলিশ মোঃ শরীফ, যেগুলা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জনাব আলী রেজা বাচা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শেখ মমতাজ শিরিন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার জনাব মাকসুদা খানম, তথ্য বিষয়ক কর্মকর্তা জনাব সাইদা খাতুন প্রমুখ। এই দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে দুপুর ১২টায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আগমনে শিশুদের নিয়ে চিত্রাঙ্গন ও কুইজ এবং বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মাধ্যমে বক্তারা আরও বলেন যে, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই নিপীড়িত ,শোষিত বঞ্চিত, বাংলার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা এগিয়ে নিতে সবাইকে নিজ নিজ স্থান থেকে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান রাজনীতির নেতৃবৃন্দরা।
Leave a Reply