চাঁদপুর পুরান বাজার পুলিশ ফাঁড়ির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, পশ্চিম জাফরাবাদ মাদক নেশাখোরদের কারণে সাধারণ মানুষের ছেলে-মেয়ে নিয়ে ঘরে বসবাস করা বিপদজনক হয়ে পড়েছে। জাহিদ হোসেন স্টাফ রিপোর্টার দিঘলিয়া খুলনা। চাঁদপুর পুরান বাজার পুলিশ ফাঁড়ির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, পশ্চিম জাফরাবাদ রওনা গোয়াল এবং মাদক নেশাখোরদের কারণে সাধারণ মানুষের ছেলে-মেয়ে নিয়ে ঘরে বসবাস করা বিপদজনক হয়ে পড়েছে। চাঁদপুর জেলা পুরান বাজার থেকে শুরু করে পশ্চিম জাফরাবাদ নদীর পাড়ের মানুষের বসবাস কারা বিপদজনক হয়ে পড়ছে। এদেরকে খুব দ্রুত আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। বর্তমান সময়ে ছোট ছোট ছেলে-মেয়ে নিয়ে থাকাটা অনেক কষ্টের হয়ে পড়ছে। এদের মধ্যে কেউ মাদক সংগ্রহ করে নদীর পাড়ে বিক্রি করছে। এক গ্রুপ লোক মাদক নেশা নিয়ে ঘোরাফেরা করে বিক্রি করে যাচ্ছে। এতে ধরা চেনা অনেক কষ্টের ব্যাপার। চাঁদপুর বিভিন্ন অঞ্চলে থেকে মাদক এনে পশ্চিম জাফরাবাদ গ্রামে তারা নেশার আড্ডা জমিয়ে তুলছে। নেশা গ্রহণ করার জন্য নদীর পাড়ে বল্কের উপর ও কলা গাছের আড়ালে বসে মানুষের ঘরের দরজায় কিবা রান্নাঘরে বসে তারা নেশা গ্রহণ করছে। এই অপরাধীদের কেউ কিছু বলতে গেলে তাদেরকে হত্যার হুমকি দেয়। রাতে এসে ঘরে ডাকাতি করে, ওরে বিএনপির জামাত শিবিরের মত লুট করে নিয়ে যায় গরু ছাগল হাঁস মুরগি এদের জন্য রাখা যায় না। দিনাদিন চাঁদপুরে পুরান বাজারে নেশার বাজার বসছে। বেশিরভাগ অবস্থান করছে ভদ্র মানুষের মতো বসে মেঘনা নদীর পাড়ের বিভিন্ন আড়ালে আড়ালে। আর কিছু আছে ওপেন সাধারণ বসবাসরত মানুষের সামনে নেশা গ্রহণ করছে। তাই মাদক নেশাখোরদের পুরান বাজার থেকে উচ্ছেদ না করিলে আস্তে আস্তে স্কুল পড়ুয়া ছেলে- মেয়েগুলো নষ্ট হওয়ার পথে। আমার তোমার সকলের ছোট ছোট ছেলে-মেয়ে আছে তাদের হাতে নেশা থাকুক এটা কেউ কাম্য করে না তাই দ্রুত এদের জন্য কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। আমার চোখের সামনে পুরান বাজার মধুসূদন স্কুলের ও পুরিন বাজার ডিগ্রী কলেজের ছাত্ররা নদীর পাড়ে বিকালে হাওয়া বাতাস খাওয়ার কথা বলে তারা নেশা করে বাড়িতে ফিরছে। চাঁদপুর পুরান বাজার সবাইকে সচেতন হতে হবে যে, মাদক থেকে দূরে থাকি চাঁদপুরবাসীকে নেশা থেকে রক্ষা করি এটাই হবে সকলের একমাত্র প্রধান লক্ষ্য উদ্দেশ্য।
Leave a Reply