খুলনায় গড়ে উঠেছে অবৈধ যৌন ব্যবসা
—————————–
হুসাইন মোহাম্মদ রাব্বি
বিশেষ প্রতিনিধি, (মুক্তিযুদ্ধ টিভি)
বাংলাদেশে পেশাদার যৌনকর্ম আইনগতভাবে বৈধ হলেও যৌনকর্ম নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে যৌনকর্মীদের নাম নিবন্ধণ করে তাদের সুনির্দিষ্ট এলাকায় বসবাসে সীমাবদ্ধ রাখা হয়। বসবাসের এই জায়গাগুলোকে নটিপাড়া, বেশ্যাপাড়া বা নিষিদ্ধ পল্লী বলে অভিহিত করা হয়।বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারী অনুমোদনে নিবন্ধিত পতিতালয় বা যৌনপল্লির সংখ্যা ১৪টি৷ এর মধ্যে ৭টি যৌনপল্লি রয়েছে ঢাকা বিভাগে, ৬টি খুলনা বিভাগে ও একটি রয়েছে বরিশাল বিভাগে। দৌলতদিয়া যৌনপল্লি, কান্দুপট্টি, টানবাজার যৌনপল্লি, সন্ধ্যাবাজার যৌনপল্লি ও গাঙ্গিনাপাড় যৌনপল্লির পাশাপাশি চট্টগ্রামের সদরঘাটের বিলুপ্ত যৌনপল্লিটি বাংলাদেশের নামকরা কিছু যৌনপল্লি।
এ ব্যতীত বিভিন্নভাবে বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠেছে এই দেহ ব্যবসা। পর্দার অন্তরালে চলছে এই অবৈধ রমরমা দেহ ব্যবসা। যা ভবিষ্যতে শিশু কিশোরদের প্রতি বিরূপ প্রভাব ফেলবে। এমনই ভাবে গড়ে উঠেছে খুলনা বিভাগের প্রাণকেন্দ্র ডাকবাংলা মোরে হোটেলের আড়ালে এই রমরমা দেহ ব্যবসা। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় এসব হোটেলে হাজার টাকার বিনিময়ে ঘন্টা হিসেবে রুম ভাড়া নিয়ে থাকে স্কুল কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। এরকমই এক হোটেলে সংবাদ কর্মীরা প্রবেশ করলে সংবাদ কর্মীদের উপস্থিতি বুঝতে পেরে হোটেল কর্তৃপক্ষ পালিয়ে যাই। হোটেলে মেলে বিপুল পরিমাণে জন্ম নিরোধক পণ্য।
Leave a Reply